5 EASY FACTS ABOUT ঢাকার বিখ্যাত শর্মা DESCRIBED

5 Easy Facts About ঢাকার বিখ্যাত শর্মা Described

5 Easy Facts About ঢাকার বিখ্যাত শর্মা Described

Blog Article

➣ ১১৬০ খ্রীস্টাব্দ থেকে ১২২৯ খ্রীস্টাব্দ পর্যন্ত মাত্র ৬৯ বছর ঢাবাকা তথা ঢাকা জনপদ হিন্দু সেন বংশ দ্বারা শাসিত ছিল।দিল্লির সুলতান ইলতুৎমীশের আমলে পূর্বাঞ্চলীয় সেনাপতি মালিক সাইফুদ্দীন আইবেক সেন বংশের অত্র অঞ্চলপ্রধান সূর্য সেনকে পরাজিত করে ১২২৯ খ্রীস্টাব্দে ঢাবাকা দখল করেন।ঢাবাকা শব্দটি তৎকালীন রাষ্ট্রভাষা ফারসি ভাষায় ঢাওয়াকা উচ্চারিত হতে হতে স্বরবর্ণ ওয়াও উহ্য হয়ে পরবর্তী সময়ে চূড়ান্তভাবে উচ্চারণটি ঢাকা হয়ে যায়। অর্থাৎ ঢাবাকা = ঢা+বা+কা=ঢা+কা=ঢাকা।

অন্যান্য প্রকল্পে উইকিমিডিয়া কমন্স

বিশ্বে সবচেয়ে বেশী পরিচিত বাংলাদেশী ড. মোহাম্মদ ইউনুস এখন দেশের সরকার প্রধান

প্রাপ্তিস্থান: ৩০ শহীদ নজরুল ইসলাম স্মরণী

প্রাপ্তিস্থান: ১ শ্রীশ দাস লেন, বাংলাবাজার

..আরামে বইসা গল্প কইরা খাওন চলে। আমরা কষ্ট কইরা কাচাইয়া কুচাইয়া টাকা বাইর কইরা সবচেয়ে কম দামের পিৎসাটা (মানে একটা আমেরিকান ভেজি পিৎসা আছে, ঐটা) হইলেও অর্ডার দিতাম...শর্মা নাকি বিখ্যাত আরবে(!)...শর্মা দেখলেই আমার অ্যারবিয়ানগো খাদ্যরুচী নিয়া প্রশ্ন তৈরী হয়...কি বিচ্ছিরি দেখতে!! সর্বশেষ এডিট : ৩১ শে ডিসেম্বর, ১৯৬৯ সন্ধ্যা ৭:০০

ঢাকা এ পর্যন্ত পাঁচবার বাংলার রাজধানী হয়।- 

আর্মেনীয় গির্জা, ☎ +৮৮০ ২ ৭৩১ ৬৯৫৩। ১৭৮১ সালে নির্মিত চার্চটি ঢাকায় আর্মেনীয় সম্প্রদায়ের স্মৃতিচিহ্ন বহন করছে। অন্য সব ক্যাথলিক/ব্যাপ্টিস্ট চার্চ থেকে এই চার্চ সম্পূর্ণ আলাদা। এখনও আর্মেনীয়দের অবশিস্ট বংশধর এই চার্চের রক্ষনাবেক্ষন করছে। ঐতিহ্যবাহী এই চার্চের সাথে জড়িয়ে আছে ঢাকায় আর্মেনীয়দের ইতিহাস। অনুমানিক সপ্তদশ শতকের শুরুর দিকে দুই একজন করে আর্মেনীয় বণিক ঢাকায় আশা শুরু করে।ধারনা করা হয় তাদের নাম অনুসারে পুরান ঢাকার আরমানিটোলার নামকরন করা হয়।

দৃষ্টি আকর্ষণ : যে কোন পর্যটন স্থান আমাদের সম্পদ, আমাদের দেশের সম্পদ। এইসব স্থানের প্রাকৃতিক কিংবা সৌন্দর্য্যের জন্যে ক্ষতিকর এমন কিছু করা থেকে বিরত থাকুন, অন্যদেরকেও উৎসাহিত করুন। দেশ আমাদের, দেশের সকল কিছুর প্রতি যত্নবান হবার দায়িত্বও আমাদের।

ছবির ক্যাপশান, কাওয়ালি মূলধারায় এবং আন্তর্জাতিক অঙ্গনে জনপ্রিয়তা অর্জন করে বিংশ শতকে এসে।

♦ٱلسَّلَامُ عَلَيْكُمْ (আপনার উপর শান্তি বর্ষিত হোক)

এশিয়া > দক্ষিণ এশিয়া > বাংলাদেশ > ঢাকা বিভাগ > ঢাকা জেলা > more info ঢাকা > ঢাকা/পুরান ঢাকা

তারা মসজিদ। সুন্দর স্থাপত্য শিল্পটি শুধু মাত্র দেশি বিদেশি পর্যটকদের হৃদয়ে নয়, স্থান করে নিয়েছে বাংলাদেশের টাকায়। নয়ানিভিরাম স্থাপনাটি প্রচলিত ১০০টাকাত নোটে সচরাচর দেখা যায়। ১৯৭৬ সালে বাংলাদেশ সরকার এই স্থাপনাটি কেন্দ্র করে ৫ থেকে ৫০০টাকা সিরিজের ব্যাংক নোট মুদ্রণ করে। পুরান ঢাকার আবুল খয়রাত সড়কে অবস্থিত স্থাপনাটি নির্মান করেন তৎকালীন ব্যবসায়ী জমিদার মির্জা গোলাম পীর। সাদা মার্বেলের গম্বুজের ওপর নীলরঙা তারায় খচিত এ মসজিদ নির্মিত হয় আঠারো শতকের প্রথম দিকে। মির্জা গোলাম পীরের মৃত্যুর পর ১৯২৬ সালে মসজিদটির প্রথমবারের মত সংস্কার করা হয়। আলী জান বেপারী নামক স্থানীয় ব্যবসায়ী মসজিদটির সংস্কার করেন। তখন এই মসজিদের মোজাইকের কারুকার্যে জাপানের রঙিন চিনি-টিকরি পদার্থ ব্যবহৃত হয়। মোগল স্থাপত্য শৈলীর প্রভাব রয়েছে এ মসজিদে। ১৯৮৭ সালে শেষবারের মত সংস্কারের সময় মসজিদটিকে তিন গম্বুজ থেকে পাঁচ গম্বুজ করা হয়।

প্রাপ্তিস্থান: নতুন বাজার, শাহজাদপুর, গুলশান

Report this page